বেয়ার গ্রিলস: একজন দুঃসাহসিক অভিযাত্রিক, একজন বর্ন সারভাইভর
বেয়ার গ্রিলস, এক দুঃসাহসিক অভিযাত্রিক। যিনি পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম ও প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে পারেন, পালিয়ে আসতে পারেন নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে।
বেয়ার গ্রিলস, এক দুঃসাহসিক অভিযাত্রিক। যিনি পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম ও প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে পারেন, পালিয়ে আসতে পারেন নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে।
শাহ সিকান্দার জুলকারনাইনকে বলা হয় মাশরিক থেকে মাগরিব অর্থাৎ পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমের অধিপতি। অনেক ঐতিহাসিক তাঁকে কেবল শাহেনশাহ বলেই নিবৃত্ত হননি, তাঁকে আল্লাহর নবিও বলেছেন। তিনি কি সত্যিই আল্লাহর প্রেরিত কোনো নবি ছিলেন? নাকি তিনিই মহাবীর আলেকজান্ডার? আজকের নিবন্ধে অসামান্য পাঠকদের জন্য থাকছে সেই দিগ্বিজয়ী বীর শাহ সিকান্দার জুলকারনাইনের কথা।
বাঁশের নল দিয়ে পুরো পৃথিবী দেখা যায় না। জাপানি এই মতবাদটি বলে দেয় ভ্রমণ কতটা আবশ্যকীয়।
ইউরোপের প্রতিটি দেশেই রয়েছে অসংখ্য স্থাপত্য, আকর্ষণীয় স্থান। সেই অসংখ্য আকর্ষণীয় স্থান থেকে ৭ টি জনপ্রিয় গন্তব্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই নবন্ধে
অন্য অনেক সাম্রাজ্যের সাথে তুলনা করলে, মুঘল রাজবংশের স্থায়িত্ব ছিল কম। ১৫২৬ থেকে ১৮৫৭, রাজবংশের স্থায়িত্ব মাত্র ৩৫০ বছর। কিন্তু মুঘল শাসকেরা ছিলেন ব্যতিক্রম। স্থাপত্যকীর্তি যে হাজার হাজার বছর ধরে তাঁদের কথা মানুষের মাঝে স্মরণীয় করে রাখবে, সে সম্পর্কে তারা অবগত ছিলেন। আর সেই চিন্তাধারারই ফসল হল তাজমহল। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মুঘল রাজবংশের কীর্তি প্রচার করে যাচ্ছে তাজমহল। একই সাথে সম্রাট শাহজাহান ও মমতাজ মহলের অমর প্রেম কাহিনীকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রায় স্থাপিত এই তাজমহল। ১৯৮৩ সালে এই অসামান্য স্থাপত্যকীর্তিকে বিশ্বঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত করে।
আমেরিকা বৈচিত্র্যময় একটি দেশ। আর এই বৈচিত্র্যময় দেশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান। তার মধ্যে ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্ক অন্যতম। ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্ক, আমেরিকার সবচেয়ে পুরোনো, বড় এবং অনেক পরিচিত ন্যাশনাল পার্কগুলোর মধ্যে একটি। পার্কটি তিনটি রাজ্য উত্তর-পশ্চিম ওয়ায়োমিং, দক্ষিণ মন্টানা এবং পূর্ব আইদাহোর কিছু অংশ নিয়ে বিস্তৃত। পার্কটি বন্যপ্রাণী ও বিভিন্ন প্রকার ভূ-তাপমাত্রাগত বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রসিদ্ধ। ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্ককে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ন্যাশনাল পার্ক বা জাতীয় উদ্যান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
লাস ভেগাস! নামটা অনেকেই শুনে থাকবেন, আবার অনেকের নামটার সাথে পরিচয় এই প্রথমবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে ঘনবসতি পূর্ণ শহর এটি। আন্তর্জাতিকভাবে রিসোর্ট নগরী হিসেবে পরচিত এই শহরটি বিশ্বের প্রমোদনগরী হিসেবে বিখ্যাত মূলত এখানকার বহুমুখী প্রাপ্তবয়স্ক বিনোদন, ক্যাসিনো ইত্যাদির জন্য। লাস ভেগাসকে বলা হয় “সিন সিটি” বা “পাপের শহর”।
পৃথিবী একটি বই, আর যারা ভ্রমণ করে না তারা সেই বইটি পড়তে পারে না।
সেন্ট অগাস্টিনের এই উক্তিটি বলে দেয় ভ্রমণ কতটা গুরুত্বপূর্ণ পৃথিবীকে জানার জন্য, নতুন করে আবিস্কারের জন্য।
ভ্রমণের জন্য এশিয়া মহাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থান কোনটি? সেটি নির্বাচন করা খুব কঠিন বটে।
তারপরও, আজ আমরা এশিয়া মহাদেশের পর্যটকদের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ১০ টি সেরা দর্শনীয় স্থান সমন্ধে জানার চেষ্টা করব।