কুহেলিকা: এক প্রেমিক, এক বিপ্লবী ও এক সন্তানের গল্প
সম্পূর্ণ উপন্যাসের সময়কাল মাত্র ৭ দিনের মতো হলেও কবি তার বর্ণনা গুণ দ্বারা অনেক বিস্তৃত করেছেন।
সম্পূর্ণ উপন্যাসের সময়কাল মাত্র ৭ দিনের মতো হলেও কবি তার বর্ণনা গুণ দ্বারা অনেক বিস্তৃত করেছেন।
ড্রাকুলা বা ভ্যাম্পায়ার নিয়ে বাংলায় সিনেমা হবে এটা কে ভাবতে পেরেছিল! জেনে নেওয়া যাক সময়ের আলোচিত কলকাতার ব্যতিক্রমী সিনেমাটি সম্পর্কে।
যেকোনো ভাষার সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পেতে সেই ভাষার সাহিত্যের লেখক এবং প্রকাশকদের সাথে কথোপকথন প্রয়োজন। কেননা, তারাই কেবল পূর্ণাঙ্গ পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত। চলমান নিবন্ধ অসমীয়া প্রকাশক প্রাঞ্জল কুমার মহন্তর সাথে অসমীয়া সাহিত্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে।
রাউলিং এর হ্যারি পটার সিরিজ এক বিখ্যাত সিরিজ। ছোটদের জন্য লেখা হলেও প্রায় সব বয়সের মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয়।
জোকার বিশ্ব কমিকসের ইতিহাসে এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। আশেপাশের মানুষকে হাসিতে মাতিয়ে রাখতে নিজের মনের শত দুঃখ কষ্টকে যে চেপে রাখে, সেই প্রকৃতপক্ষে একজন জোকার।
শেষ জীবনে এসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করে গিয়েছিলেন, সভ্যতার সংকট প্রবন্ধটি, তেমনি ভাবে সত্যজিৎ রায় জীবনের সায়াহ্নলগ্নে আগন্তুক সিনেমায় দেখিয়েছেন সভ্যতার চলমান সংজ্ঞার বিকলাঙ্গ অবস্থা, কুশ্রীরূপ। অধিকন্তু ছলচাতুরিপূর্ণ সভ্যতার সংজ্ঞা বদলে দিয়েছেন। আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন এক নতুন মতাদর্শের সাথে। সিনেমায় আলাদা আলাদা বৈঠকে সিনেমার সামগ্রিক চেতনার সত্তুর ভাগ উঠে এসেছে। এই সিনেমা নিয়ে আলোচনার …
আগন্তুক: সত্যজিৎ রায়ের অন্তিম স্বাক্ষর, দ্বিতীয় পর্ব Read More »
কতো নদী সরোবর গ্রন্থটিতে হুমায়ুন আজাদ সুনিপুণ সাহিত্যরস দিয়ে বাংলা ভাষার জন্মকথা তুলে ধরেছেন।
প্রতিটি জাতি, দেশ, ভাষা, শিল্প সংস্কৃতি এবং সাহিত্যের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস থাকে। যা থেকেই সুস্পষ্ট ধারণা নেয়া যায় ঐ বিষয়টি সম্পর্কে। আমাদের বাঙলা সাহিত্যেরও রয়েছে এক গৌরবমাখা সমৃদ্ধ ইতিহাস। যার মাধ্যমে আমার আমাদের সাহিত্যের সৃষ্টি লগ্ন থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত সুস্পষ্ট ধারণা পেতে পারি।
আরআরআর চলচ্চিত্রটি কেবল দক্ষিণ ভারত নয়, বরং সমগ্র ভারতের ইতিহাসের এক নতুন মোড় হিসেবে বিবেচিত হবে। তারকাপূর্ণ এই ছবি মুক্তির আগেই যেরকম ব্যবসাসফল, তাতে সামনে মুক্তির পর কেবল পুরনো রেকর্ড ভাঙার অপেক্ষা।
শেষ জীবনে এসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করে গিয়েছিলেন, ‘সভ্যতার সংকট’ প্রবন্ধটি, তেমনি ভাবে সত্যজিৎ রায় তার জীবনের সায়াহ্নলগ্নে ‘আগন্তুক’ সিনেমায় দেখালেন সভ্যতার চলমান সংজ্ঞার বিকলাঙ্গ অবস্থা, কুশ্রীরূপ। অধিকন্তু ছলচাতুরিপূর্ণ সভ্যতার সংজ্ঞা বদলে দিলেন। আমাদের পরিচয় করিয়ে দিলেন এক নতুন মতাদর্শের সাথে।
ভারতবর্ষের ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজবংশ হলো মুঘল রাজবংশ।বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতার লোভ আপনজনদের মধ্যে সৃষ্টি করেছে কোন্দল, ফ্যাসাদ। চরাই-উৎরাই পেরিয়ে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠার ঘটনাপ্রবাহই মূলত এখানে আলোচিত হয়েছে।
দ্য প্রফেট গ্রন্থে কেন্দ্রীয় চরিত্র একজন মহাপুরুষ, যাঁর নাম আল মুস্তফা। তিনি অজানা এক দেশ থেকে এসে দীর্ঘ বারোটি বছর অর্ফালিস নগরীতে অবস্থান করেছেন এবং মিশন শেষে তাঁর ডাক এসেছে মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার। এজন্য তিনি ইনতেজ়ার করছিলেন জাহাজের জন্য।
বরফ গলা নদী উপন্যাসটি একটি বাস্তবধর্মী নিম্ন মধ্যবিত্তের স্বপ্নের গল্প। যেখানে বেঁচে থাকাটা শুধু সুন্দর ভবিষ্যৎ হবে এই স্বপ্ন নিয়ে। দরিদ্র কেরানি হাসমত আলী ও সালেহা বিবির বড় ছেলে পরিবারের জন্য কিছু করতে না পারলেও তার আর্দশ থেকে বিচ্যুত হয় না। মরিয়মের টিউশনি করে সংসার চালানোর সংগ্রাম লেখকের বর্ণনায় জীবন পায়। দরিদ্র কেরানি হাসমত আলী ও সালেহা বিবির পাঁচ সন্তান, মাহমুদ, মরিয়ম, হাসিনা, খোকন ও দুলু আর মরিয়মের স্বামী মনসুর বা লিলি এই চরিত্রগুলো নিয়ে ঔপনাসিক কলমের ছোঁয়ায়, বরফ গলা নদী উপন্যাসটিকে প্রাণ দিয়েছেন।
অ্যাভাটার ২ হলিউডের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র। মুক্তির পূর্বেই জনগণের মাঝে এটি সাড়া ফেলেছে।
‘অ্যাম্পেয়ার অব দ্য মোঘল’ সিরিজের প্রথম বই ‘রাইডার্স ফ্রম দ্য নর্থ। বাবর মুঘল বংশের প্রতিষ্ঠাতা। বাবর ও তাঁর জীবনকথা এই গ্রন্থের উপজীব্য।
শার্লক হোমস, স্কটিশ লেখক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল নির্মিত বিখ্যাত একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ডয়েল নিজে একজন ডাক্তার ছিলেন। এডিনবার্গের মেডিকেল স্কুলে পড়াশোনার সময় তার শিক্ষক অধ্যাপক ও সার্জন ডাঃ জোসেফ বেল এর সাথে পরিচয় হয়। তিনিই ছিলেন ডয়েলের চোখে শার্লক হোমসের মডেল।
প্রথমেই ‘দি ওয়ান থিং’ বইটির মধ্যে থাকা একটি চমৎকার কথা দিয়ে শুরু করি, “Until my one thing is done, everything else is a distraction” কথাটা দ্বারা আসলে বইয়ের মূল বিষয়বস্তু অনেকাংশে পরিষ্কার হয়ে যায়। কিন্তু নিজের সেই “একটি জিনিস” বলতে কী বুঝায়? কীভাবে সেই একটি জিনিস নির্বাচন করব? তা কাজে লাগাব কীভাবে? নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ …
দি ওয়ান থিং: নিজের বড় লক্ষ্যের পিছনে প্রতি মুহূর্তে লেগে থাকা Read More »
পৃথিবীতে বিখ্যাত ডায়রিগুলোর কথা বললে অ্যানা ফ্রাংকের ডায়রির কথা সবার আগে চলে আসে। ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরী অ্যানা ফ্রাংক যার লেখা ডায়রিতে ফুটে উঠেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের হিটলার বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা।
কিন্তু অ্যানা ডায়রি লিখতে পেরেছিল ১৫ বছর ২ মাস বয়স পর্যন্ত। ডায়রীর পাতায় শেষ লেখার ৭ মাস পরেই এই পৃথিবীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হয় তাকে। সে চলে যায় কিন্তু যাওয়ার আগে রেখে যায় তার দিনলিপি, যা অমর এবং অক্ষয়।
ষাট-সত্তরের দশকের ব্রিটেনের কথা ভাবুন। রক এন রোলে খ্যাপা ব্রিটিশ ছেলেপেলে আর তাদের ছন্নছাড়া উদ্দাম জীবন, চারদিকে কীসের যেন একটা পরিবর্তনের হাওয়া।
সেই সময়টাতেই তৈরি হলো সবচেয়ে অসাধারণ সব ব্রিটিশ দূরদর্শন ধারাবাহিক যার কদর বুঝতে চাইলে ফিরে যেতে হবে সেই আগের ব্রিটেনে।
বিলুর ফাঁসিকে ঘিরে উপন্যাসটি আর্বতিত হলেও সব থেকে চমৎকার দিক হচ্ছে এর প্লট বিন্যাস। লেখক উপন্যাসটিকে চারভাগে ভাগ করে প্রত্যেকের নিজস্ব মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব আর স্মৃতিচারণ ব্যাখ্যা করেছেন– যেখানে একটা শব্দ থেকে আরেকটি প্লট জন্ম নিয়েছে। তাই বর্ণনাভঙ্গি আর চারটা যেকোনো উপন্যাস থেকো ভিন্ন। উপন্যাসে সবাই প্রতীক্ষা করছে একটি রাত্রি অবসানের জন্য, যা বিলুর ফাঁসি নিয়ে আসবে।
আমাদের গ্রন্থবিতানগুলো এখনো ততটা পরিণত নয় যে আপনাকে সবসময় ভালো পরামর্শ দিতে পারবে।
কোন প্রকাশনালয় কেমন, তারা কী ধরনের বই বের করে, সেটা জানা থাকলে অপসারণ পদ্ধতিতে (প্রসেস অফ এলিমিনেশন) দিয়ে চট করে বুঝে যেতে পারেন কোনটা রুচিদীন বই প্রকাশ করে বেশিরভাগ সময়, কে মৌসুমী ব্যবসায়ী আর কে আহেল কিতাবের পসার বসায়।