- জন্মদিনের জন্মদিন : ইতিহাস, একটি প্যারাডক্স ও লিপ ইয়ারের যন্ত্রণা - September 12, 2020
- ব্রিটিশ কমেডি: সময় ছাপিয়ে এখনো দুর্দান্ত যে ৫টি সিটকম - August 19, 2020
পৃথিবীর অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভিড়ে একটা প্রায় অদরকারি কথা হলো, আজ আমার জন্মদিন। যদিও পৃথিবীর আরও প্রায় দেড় কোটি মানুষ আজকে জন্মদিন পালন করবে, এদের অনেকেই গিফটের প্যাকেটের ভেতর পছন্দের খেলনাটি পাবে কিনা সেটা কল্পনা করে ভেতরে ভেতরে সাংঘাতিক উত্তেজিত যাদের বেশিরভাগের বয়স এক অংকের ঘরে।
আর দুই অংকের ঘরে প্রবেশ করা ছেলেমেয়েদের জন্মদিনের কার্যক্রম কেক কাটা, পার্টি, সেলফি তারপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি আপলোডের চক্রে সীমাবদ্ধ। বন্ধুরা বেছে বেছে আপনার সাথে তোলা যে, ছবিটায় আপনাকে দেখতে রীতিমত কুৎসিত লাগছে, কিন্তু তাদেরকে প্রায় দেবদূতের মতো মনে হচ্ছে সেটায় ট্যাগ করে লিখবে, শুভ জন্মদিন। আপনি হতাশ হয়ে তাতে লাভ রিয়েক্ট দেবেন। গভীর রাতে দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাববেন, জন্মদিন পালনের রেওয়াজ না থাকলে ওই কুৎসিত দেখতে ছবিগুলোয় আপনাকে কেউ ট্যাগ করত না। এইজন্যে মিশরের ফারাওরা অবশ্য খানিকটা দায়ী, সেটা পরে জানা যাবে।
জন্মদিন আসলে দার্শনিক হবার জন্য ভালো একটা দিন। আরেকটু চেষ্টা করলে মাঝারি সাইজের ইতিহাসবিদ, এক চিমটি গণিতবিদ হবার জন্যেও মোটামুটি ভালো দিন। কেন? এগিয়ে যেতে থাকুন । আপনার বীভৎস ছবিতে ট্যাগ হবার জন্যে মিশরের ফারাওদের দোষারোপ করা হয়েছিল। এখন তাহলে কারণ বলা যাক!
জন্মদিনের জন্মদিন কবে?
অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে, ক্যালেন্ডার আবিষ্কারের পূর্বে জন্মদিন বলে কিছু ছিলো না! মানুষ যখন দিন তারিখের হিসাব রাখতে শুরু করলো, তখনই বোঝা গেলো জীবন এক ধরনের চক্রের ভেতর দিয়ে আবর্তিত হয়। এইভাবে একসময় জন্মদিনের ধারণা এসেছে। এরপর এসেছে সেটা পালন করার প্রথা।
শুরু থেকে শুরু করলে সেই শুরুটা আসলে অনেক আগে। বাইবেলের জেনেসিস অধ্যায়ে মিশরের ফারাওদের জন্মদিন পালনের কথা জানা যায়, সময়কাল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দ। তবে তখন সেটা ঠিক জন্মদিনের মতো ছিল না। কাজেই ফারাওদের কেক কাটার কথাও শোনা যায় না। মূলত ফারাওদের রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠান পালিত হত মহাসমারোহে, যেটাকে বলা হতো একধরনের নতুন জন্ম, মহাশক্তিধর- ‘প্রায় দেবতুল্য’ শাসক হিসেবে জন্ম। এই রেওয়াজ চলেছে বহুদিন।


জন্মদিন সম্পর্কিত বাইবেলে বর্ণিত লাইনটির বাংলা করে দাঁড়ায় –
তৃতীয় দিনটি ছিল ফারাউনের জন্মদিন। ফেরাউন তার সব কর্মকর্তাদের জন্য ভোজের আয়োজন করেন। ফেরাউন তার মদ-পরিবেশক ও রুটি প্রস্তুতকারককে ক্ষমা করে দিলেন।
ওল্ড টেস্টামেন্ট, জেনেসিস: ৪০-২০
মিশরীয়দের অনুসরণে গ্রিকদের মাধ্যমে প্যাগান সংস্কৃতিতেও দেখা যায় দেবদেবীদের জন্মদিন পালনের রীতি। চন্দ্রদেবী আর্টেমিসের জন্মদিনে গোলাকার কেক বানানো হত যেটার সাথে রয়েছে চাঁদের সাদৃশ্য। মজার ব্যাপার হল, কেকের মাঝে মোমবাতি বসানোর আইডিয়াটাও গ্রিকদের।


মোমের আলো চাঁদের আলোর মতই স্নিগ্ধ, উপরন্ত কেকটা আলো ঝলমলে হয়ে যাওয়া নিশ্চয়ই খুব সুন্দর একটা বিষয়! আবার এটাও ধারণা করা হয়, উজ্জ্বলতা সব অশুভ শক্তিকে দূর করে দেয়।
গ্রিসের বাইরে তৎকালীন সময়ে পারস্যে ধনী ব্যক্তিদের জন্মদিন উপলক্ষে অনুষ্ঠান আয়োজনের কথা জানা যায়। ভারতবর্ষেও দেবদেবীর জন্মদিন পালনের রীতি চলে এসেছে বহুদিন যাবত। যেমন, কৃষ্ণের জন্মদিবসে জন্মাষ্টমী উদযাপন।
জন্মদিন উৎসবের রূপান্তর
এখন পর্যন্ত দেখা গেল, এই জন্মদিন পালনের ব্যাপারটা কেন জানি অতি ধনী কিংবা রাজা বাদশাহ আর দেবতাদের মাঝেই ঘুরপাক খাচ্ছে। এবার তাহলে রোমানদের ধন্যবাদ জানানো যাক। কারণ ধর্মীয় রীতিনীতির বাইরে সাধারণ মানুষের জন্যে জন্মদিন পালনের শুরুটা করেছিলো তারাই। তবে, সাধারণ মানুষের জন্যে হলেও তা ঠিক সবার জন্যে ছিলো না। বরং যাদের বয়স ৫০ পেরোতো তাদের জন্যে পনির, মধু, ময়দা আর জলপাই তেলের কেক তৈরি হত। দুঃখজনক হলেও সত্য, ১২ শতাব্দীর আগে পর্যন্ত মেয়েদের জন্মদিন পালনের কথা কেউ ভাবেনি।
প্যাগান সংস্কৃতি থেকে উদ্ভূত বলে সেমেটিক খ্রিস্টানদের কাছে জন্মদিন পালনের রীতি ছিলো এক ধরনের শয়তানি। জন্মদিনের এই রীতিকে খ্রিষ্টানরা শুরুর দিকে সুনজরে না দেখলেও চতুর্থ শতাব্দীতে এসে গির্জাগুলোর মনে হলো, প্রভু যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন মহাসমারোহে পালন করা উচিত। যিশু খ্রিষ্টের জন্মতারিখ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক থাকলেও অধিকাংশ ব্যক্তিই ২৫ ডিসেম্বরকেই যিশুর জন্মদিন বা বড়দিন হিসেবে পালন করে থাকেন। যা বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।
অষ্টাদশ শতকে জার্মানিতে প্রথমবারের মত বাচ্চাদের জন্যে জন্মদিন পালনের রেওয়াজ চালু হয়। একে বলা হত Kinderfeste যার অর্থ বাচ্চাদের পার্টি বা উৎসব। জার্মান বেকারদের বেকারিতে আধুনিক জন্মদিনের কেকগুলো তৈরি হওয়া শুরু করে। শিল্পবিপ্লবের সুবাদে কেক তৈরি হয়ে ওঠে আরো সহজলভ্য।


কাজেই জন্মদিন আর বড়লোকের অনুষ্ঠান রইল না। সাধারণত যততম জন্মদিন ঠিক ততগুলো মোমবাতি কেকের ওপর জ্বালানো হয়। মোমের আলোকে ধরে নেয়া হত ‘লাইট অফ লাইফ’ হিসেবে। একটি জনপ্রিয় ধারণা হলো, কেক কাটার আগে ফুঁ দিয়ে মোম নেভানোর সময় কেউ কিছু চাইলে সেটা পেয়ে যায়। তবে গুজব আছে, কেউ যদি তার ইচ্ছাটির কথা কাউকে বলে ফেলে তবে সেই ইচ্ছা আর পূরণ হয়না !
জন্মদিনের গান
জন্মদিনের অনুষ্ঠানে কেউ কেক কাটছে আর সেখানে উপস্থিত অতিথিরা সুর করে ‘হ্যাপি বার্থডে টু ইউ’ গানটা গাইছে না এরকমটা হয়ত কল্পনা করা কষ্টসাধ্য। মজার ব্যাপার হলো, এই গানটি কিন্তু শুরুতে এরকম ছিলো না কিংবা এটি জন্মদিনে গাওয়া হবে এরকম উদ্দেশ্যেও গানটি লেখা হয়নি। ১৮৯৩ সালে দুজন আমেরিকান: প্যাটি হিল এবং মিলড্রেড হিল (যারা আসলে দুই বোন) ‘গুড মর্নিং টু অল’ শিরোনামের একটি গান লেখেন।


প্যাটি ছিলেন একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের অধ্যক্ষ। তার বোন একজন পিয়ানিস্ট এবং সুরকার। তারা একটি গান লিখতে চাইছিলেন যেটা বাচ্চারা শ্রেণিকক্ষে খুব সহজেই গাইতে পারবে। পরবর্তীতে ১৯১২ সালে গানের সুর একই রেখে কথাগুলো পরিবর্তন করেন প্যাটি হিল। আর এভাবেই সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি গান হয়ে ওঠে আজকের জনপ্রিয় ‘হ্যাপি বার্থডে টু ইউ’।
তবে অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এই গানটির প্রকাশক কোম্পানি গানটির কপিরাইট দাবি করায় বার্ষিক ২ মিলিয়ন ডলার করে আয় করেছে। গানটি কোথাও ব্যবহার করতে হলে কয়েক হাজার ডলার রয়েলটি দিতে হত। ২০১৩ সালে একজন ফিল্মমেকার কোম্পানির বিরুদ্ধে আদালতে মামলা ঠুকে দেন। অবশেষে ২০১৬ সালে রায় আসে, কোম্পানিটির কপিরাইটের বৈধতা নেই। উপরন্ত লেখক মারা যাবার ৭০ বছর পর বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি পাবলিক ডোমেইনের আওতায় চলে যায়। সে হিসেবে গানটি ২০১৭ থেকে পাবলিক ডোমেনের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ কেউ গানটি চাইলে ব্যবহার করতে পারবেন এজন্যে কোনো রয়েলটি দিতে হবেনা।
আরো পড়ুন: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম: আসক্তি এবং মুক্তির উপায়
বার্থডে প্যারাডক্স
বলা হয়, কোনো রুমে যদি ২৩ জন বা তার বেশি মানুষ থাকে তবে প্রায় ৫০% সম্ভাবনা রয়েছে কমপক্ষে দুজন মানুষের জন্মদিন একই হবে। আর সংখ্যাটি যদি ৫৭ হয়, তবে সম্ভাবনা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৯% এ! যদি ২৩ জন মানুষের কথা ধরা হয়, তবে ২৫৩ ভাবে তাদের জন্মদিনের তুলনা করা সম্ভব। জন্মদিন একই হবার চেয়ে একই না হবার সম্ভাবনা বের করা সোজা।


বছরের যেকোনো দিন আপনার জন্মদিন হবার সম্ভাবনা ১/৩৬৫। এবার দুজন মানুষের জন্মদিন একই নয় এটার সম্ভাবনা হল ৩৬৪/৩৬৫ (কারণ বাকি ৩৬৪ দিন জন্মদিন নয়)। এবার আমরা শুরুতে যে বলেছিলাম, ২৩ জন মানুষের জন্মদিনগুলো ২৫৩ উপায়ে তুলনা করা যায়। কাজেই ২৩ জনের গ্রুপটির ভেতর যেকোনো দুজনের জন্মদিন একই নয়, এটার সম্ভাবনা হলো (৩৬৪/৩৬৫)২৫৩ = ০.৪৯৯৫২ কাজেই জন্মদিন একই হবার সম্ভাবনা (১ – ০.৪৯৯৫২)= ০.৫০৪৮ অর্থাৎ ৫০.৪৮%! এভাবে মানুষের সংখ্যা যত বেশি হবে, জন্মদিন একই হবার সম্ভাবনাও তত বাড়বে।
জন্মদিন এবং লিপ ইয়ার বিভ্রাট
সূর্যের চারদিকে ঘুরে আসতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন। ঠিক করে বললে, ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। অর্থাৎ প্রায় ৬ ঘন্টা। সে হিসেবে প্রতি ৪ বছরে একটি দিন বাড়তি ধরা হয়, বছর হয় ৩৬৬ দিনে। যদি লিপ ইয়ার হিসেবে না আনা হত তবে ১০০ বছরে আমরা ২৪ দিন পিছিয়ে থাকতাম। আরো সমস্যা আছে, যেসকল সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য এদের সবাইকে যদি লিপ ইয়ার হিসেবে গণ্য করা হয় তবে লিপ ইয়ারের সংখ্যা খুব বেশি হয়ে যায় এবং হিসাবে আবারো গোলমাল হবার সম্ভাবনা থাকে। আবার নিয়ম করা হলো, ১০০ দিয়ে বিভাজ্য কিন্তু ৪০০ দিয়ে বিভাজ্য না এরকম সালগুলো লিপ ইয়ার না। এজন্যে ২০২০ সাল লিপ ইয়ার, ২০২৪ সালও লিপ ইয়ার কিন্তু ২১০০ সাল নয়।
ভাবছেন এত কথা কেন বলছি? যেই লিপ ইয়ার নিয়ে এত হিসাবের মারপ্যাঁচ, সেই লিপ ইয়ারে জন্ম নেয়া মানুষগুলোর মনের অবস্থাটা ভেবে দেখেছেন? ৪ বছরে একবার জন্মদিন আসে এই লিপারদের (যাদের জন্মদিন ২৯ ফেব্রুয়ারি তাদের লিপার বা লিপলিং বলে)।
বছরের যেকোনো দিনে আপনার জন্মদিন হবার সম্ভাবনা ১/৩৬৫, কিন্তু সেটা যদি ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখ হয় তবে সম্ভাবনা কমে দাঁড়ায় মাত্র ১/১৪৬১ এ (৪ বছরে ১৪৬০ দিন, সাথে ১টি অতিরিক্ত দিন)। পৃথিবীতে মাত্র ৫০ লক্ষ মানুষ আছেন যাদের জন্মদিন ২৯ ফেব্রুয়ারি।
এবার একটা প্রশ্ন, তাহলে কি লিপাররা তাদের জন্মদিন পালনের জন্যে সত্যি সত্যি ৪ বছর অপেক্ষা করে? উত্তর হলো, না। মজার ব্যাপার হচ্ছে, অনেকেই ২৮ ফেব্রুয়ারি বা ১ মার্চ সেটা উদযাপন করেন। যারা এক কাঠি সরেস, তারা এই দুইদিনের মাঝামাঝি সময় মধ্যরাতে কেক কাটেন। কাজেই লিপারদের জন্মদিন দুইটা। একটা হলো, শুধু জন্মদিন। আরেকটা হলো সত্যিকারের জন্মদিন। এই নিয়ে লিপারদের মাঝে অনেক হাস্যকর কৌতুক প্রচলিত আছে। যেমন ৩৬ বছর বয়সী একজন লিপারের ৯ম জন্মদিনে অতিথিরা ঠাট্টা করে বলেন, বয়সের তুলনায় তুমি দেখতে একটু বেশিই বুড়ো!
লিপারদের পরবর্তী জন্মদিন আসতে আসতে আরেকটা অলিম্পিক চলে আসে, আমেরিকায় আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শুরুর তোড়জোড় চলে। এত কিছুর মাঝে একটি সমস্যা হলো, অনলাইনে জন্মদিনের তথ্য দিতে গেলে অনেকে দেখেন স্ক্রিনে ভেসে ওঠে Invalid Birthday! ভাবুন দেখি এতে লিপারদের কি দোষ!
জন্মদিন সম্পর্কিত কিছু তথ্য
- পৃথিবীতে সবচেয়ে কমন জন্মদিনের মাসটি হলো এপ্রিল। বিশ্বের ৯% মানুষের জন্মদিন এপ্রিল মাসে।
- আমেরিকায় বিক্রি হওয়া ৫৮% কার্ডই জন্মদিনের কার্ড।
- বিশ্বের সবচেয়ে বড় জন্মদিনের কেকটির ওজন ছিল প্রায় ১২৮,২৩৮ পাউন্ড যেটি আদতে কোনো মানুষের জন্যে নয় বরং আলাবামা রাজ্যের ফোর্ট হিল শহরের ১০০ তম জন্মদিন উপলক্ষে তৈরি হয়েছিল।
- গত জন্মদিন থেকে কাঁচি না চালালে আপনার চুল বেড়েছে ১২ ইঞ্চি, এক বছরে হৃদযন্ত্রটি ধুকপুক করেছে প্রায় ৪ কোটি ২০ লক্ষ বার, আপনি শ্বাস নিয়ে ফেলেছেন প্রায় দেড় কোটি বার এবং ততদিনে বিশ্বের জনসংখ্যা বেড়ে গেছে প্রায় ৭ কোটি ৬৫ লক্ষ!
আজ যদি আপনার জন্মদিন হয়ে থাকে, তবে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা! দু’মিনিট চোখ বুজে ভাবুন, পৃথিবীতে না এলে কি কি জিনিস হারাতেন। আপনার লিস্টে কাচ্চি বিরিয়ানি কততম?
তথ্যসূত্র:
ফিচার ছবি উৎস – Wikimedia Commons
সর্বপ্রথম আপনাকে জন্মদিনের অসংখ্য শুভেচ্ছা আপু । আপনার ভবিষ্যৎ সাফল্যমণ্ডিত হোক।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
পৃথিবীতে না আসলে যে কতকিছু মিস করতাম।কাচ্চির চেয়ে ফুচকা কে অগ্রাধিকার দেবো।
আমি পড়েছিলাম পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরতে মূলত ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৫৯ মিনিট ১৬ সেকেন্ড সময় নেয়।
https://www.nasa.gov/audience/forstudents/k-4/dictionary/Revolve.html
জন্মদিনের শুভেচ্ছা আপু।
সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৫৯ মিনিট ১৬ সেকেন্ড
https://www.nasa.gov/audience/forstudents/k-4/dictionary/Revolve.html